মঙ্গলবার ( ৩১ মার্চ) সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে গ্রামে গিয়ে বস্তা ভরে চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন তারা।
কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন, করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে দিনমজুর অসহায়দের নিজ নিজ বাড়িতে থাকা নিশ্চিত করতে ত্রাণ সামগ্রী দিচ্ছে সরকার।
কমলনগর উপজেলা চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পি বলেন, সোমবার উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে ত্রাণ বিতরণের খবর পেয়ে অসহায় মানুষের ঢল নামে। পরে উপস্থিত সবারর মধ্যে মাস্ক বিতরণের পর সামাজিক দূরত্বের মধ্যে রেখে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। তবুও শঙ্কা থেকে যায়। যে কারণে সবাইকে করোনা মুক্ত রাখতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে অসহায় মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি।
জানা যায়, কমলনগর মেঘনা নদীর ভাঙন কবলিত এলাকা। এখানকার বেশির ভাগ মানুষ কৃষক, জেলে ও দিনমজুর। এ উপজেলায় অসহায় মানুষের সংখ্যা বেশি। এই জনপদে বরাদ্দকৃত সহায়তা যথেষ্ট নয়। এখানে আরও বেশি সরকারি বরাদ্দের দাবি করছেন জনপ্রতিনিধিসহ সচেতন মহল।
বাংলাদেশ সময়: ০১৫৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০২০
এসআর/আরএ