এ সময় করোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারি নির্দেশনা মেনে বাড়িতে অবস্থানকারী এসব খেটে খাওয়া মানুষকে খাদ্যসামগ্রী প্রদান করেন জেলা প্রশাসক ও তার স্ত্রী লাভলী কামাল। সেসঙ্গে তারা বস্তিবাসীর প্রতি পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতেই অবস্থান করার অনুরোধ জানান।
কামালনগর বস্তির বাসিন্দারা জেলা প্রশাসকের এমন সস্ত্রীক উপস্থিতি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, কাজে যেতে না পারায় খুবই কষ্টে দিনানিপাত করতে হচ্ছে। কাল থেকে কি খাব, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম। কিন্তু আল্লাহ খাদ্য পাঠিয়ে দিয়েছেন। তিনিই রিজিকের মালিক। ভাবতেই পারিনি ডিসি স্যার তার স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে চলে আসবেন। এসময় বস্তির প্রত্যেক পরিবারকে ১০ কেজি চাল, ৫ কেজি ডাল, ৫ কেজি পেঁয়াজ ও এক লিটার সয়াবিন তেল দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৭ ঘণ্টা, মার্চ ৩১, ২০২০
এএটি