সোমবার (৩০ মার্চ) দুপুর পৌনে ৩টার দিকে ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এর আগে রোববার (২৯ মার্চ) আরও দুই ব্যক্তিকে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, সোমবার দুপুরে ৪৫ বছর বয়সী যে ব্যক্তিকে আইসোলেশন ইউনিটে নেওয়া হয়েছে তার বাড়ি রংপুর। জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত ওই ব্যক্তি শনিবার (২৮ মার্চ) রাতে ঢাকা থেকে রংপুর যাওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে পড়লে রোববার (২৮ মার্চ) সকালে বগুড়ার মহাস্থানগড় এলাকায় নেমে পড়েন। পরে স্থানীয় এক সাংবাদিক পুলিশের সহায়তায় তাকে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
পরবর্তী সময়ে স্কেহান থেকে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর সেখান থেকে তাকে মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের করোনা আইসোলেশন ইউনিটে রেফার্ড করা হয়।
এ ব্যাপারে মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. শফিক আমিন কাজল বাংলানিউজকে জানান, শজিমেক হাসপাতাল থেকে রেফার্ড করা ব্যক্তিকে সোমবার দুপুরে আইসোলেশন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। পরীক্ষার জন্য তার নমুনাও সংগ্রহ করা হবে।
এ চিকিৎসক আরও জানান, এখনও এর আগে গত ২৯ মার্চ আইসোলেশনে নেওয়া দুই ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করা হয়নি। তাদের নমুনাও সংগ্রহ করা হবে। তবে তাদের শারীরিক অবস্থার অনেক উন্নতি হয়েছে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা মনে করছেন তারা করোনাভাইরাসে সংক্রমিত নন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০২ ঘণ্টা, মার্চ ৩০, ২০২০
কেইউএ/এইচজে