প্রতিটি ইউনিটের জন্য চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসা সারঞ্জামসহ প্রস্তুত রয়েছে।
রোববার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম।
শহরের পরিবার পরিকল্পনা ভবনে ৫০টি, ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঁচটি ও ছয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫ শয্যা করে মোট ৮৫ শয্যা প্রস্তুত করা হয়েছে।
তবে এখন পর্যন্ত পটুয়াখালী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়নি। সর্বশেষ দুই জন সন্দেহভাজন মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআর এ পাঠানো হয়েছে।
এদিকে রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত ওই দুই ব্যক্তির বসতবাড়ি প্রশাসনের পক্ষ থেকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।
সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে মাঠে কাজ করছে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবীরা।
হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা নাগরিকদের এবং নিম্ন আয়ের মানুষের মধ্যে খাদ্য সহায়তা বিতরণ কর্মসূচি অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০২০
আরএ