এদিকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকাদের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব ঘরে থেকে যাতে পেতে এজন্য কিছু কিছু স্থানে সহযোগিতা শুরু করছেন জনপ্রতিনিধিরা।
বাগআঁচড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইলিয়াস কবির বকুল বলেন, যারা হোম কোয়ারেন্টাইন মেনে চলছেন তাদের বাড়িতে চাল, তেল ও কাচাঁবাজার পাঠানো হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পুলক কুমার মন্ডল বলেন, বিদেশ থেকে ফিরে আশা ২৪২ ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। ভারত থেকে ফেরত আসাদের ব্যাপারে খোঁজ খবর নিয়ে প্রশাসনকে অবহিত করার জন্য ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এ ব্যাপারে সার্বক্ষনিক তৎপর রয়েছে বলেও জানান তিনি।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডা. ইউসুফ আলি জানান, নোভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫টি আইসোলেশন বেড, ৫০টি কোয়ারেনটাইন ইউনিট বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ২৪২ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এ পর্যন্ত উপজেলায় কোন করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) রোগে আক্রান্ত রোগি পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ০৩১৬ ঘন্টা, মার্চ ২৭, ২০২০
এসএমএকে/এমএমএস