ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭ রমজান ১৪৪৫

জাতীয়

গাইবান্ধায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ 

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০৪৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ৫, ২০১৯
গাইবান্ধায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ  অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হচ্ছে। ছবি: বাংলানিউজ

গাইবান্ধা: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ ও পলাশবাড়ী উপজেলায় রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাশের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান চালিয়েছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। সোমবার (৪ নভেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালিত হয়।

পলাশবাড়ীতে রংপুর-ঢাকা মহাসড়কে শহরের রাব্বী মোড় থেকে জনতা ব্যাংক পর্যন্ত হাইস্কুল মার্কেট, জনতা ব্যাংকের একংশ ও পলাশবাড়ী-ঘোড়াঘাট সড়কে পলাশবাড়ী উপজেলা ভূমি অফিস ও উপজেলা সাবরেজিস্ট্রার অফিসের গেট  ও প্রাচীর গুড়িয়ে দেওয়া হয়।

এর আগে সকাল ১০টার দিকে গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালি-বালুয়া বাজার এলাকায় মহাসড়কের দু'পাশে গড়ে ওঠা কাঁচা-পাকা ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

উচ্ছেদ অভিযানে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মাহাবুবুর রহমান ফারুকী, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. নাজির হোসেন, সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের গাইবান্ধার নির্বাহী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মাহাবুবুর রহমান ফারুকী বাংলানিউজকে বলেন,
ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের গাইবান্ধার ৩২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা প্রায় এক হাজার স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়েছে। অভিযানের প্রথম দিনে কাটাখালি ব্রিজ ও বালুয়া এলাকার প্রায় শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। আগামী তিন দিন পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।  এছাড়া ঘোড়াঘাট ও সুন্দরগঞ্জ সড়কেও উচ্ছেদ অভিযান চলবে।

গাইবান্ধা সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, অবৈধ
স্থাপনা উচ্ছেদের আগে স্থাপনা সরিয়ে নিতে আইনি নোটিস ও মাইকিং করে দখলদারদের পর্যাপ্ত সময় দেওয়া হয়। এর পরেও তারা স্থাপনা সরিয়ে না নেওয়ায় এ অভিযান শুরু করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘন্টা, নভেম্বর ০৪, ২০১৯ 
আরএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।