সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এ মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার রাষ্ট্রপক্ষের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদ আহমেদ জানান, জিআরপি থানার সাবেক ওসি উছমান গণির বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ধর্ষণ মামলাটি খুলনা থানাকে রেকর্ড করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ভুক্তভোগী নারীর অভিযোগ, গত ২ আগস্ট যশোর থেকে ট্রেনে খুলনায় আসার পথে রেলওয়ে পুলিশের সদস্যরা তাকে আটক করেন। এরপর রাতে থানার ওসি উছমান গণি পাঠানসহ পাঁচ পুলিশ সদস্য থানার মধ্যে তাকে ধর্ষণ ও মারধর করেন। পরদিন ৩ আগস্ট তাকে পাঁচ বোতল ফেনসিডিলসহ একটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
এর আগে আদালতে ওই নারীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৭ আগস্ট খুলনা জিআরপি থানার ওসি উছমান গণি পাঠান ও সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) নাজমুল হককে পাকশী রেলওয়ে পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করা হয়। মাদক মামলায় গত ২৮ আগস্ট ওই নারী জামিনে মুক্ত হন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৯
এমআরএম/আরবি/