বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আইওএম থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, এলপিজি বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালে।
আইওএম’র বাংলাদেশ মিশনের উপ-প্রধান ম্যানুয়েল পেরেইরা বলেন, এলপিজি বিতরণ চমৎকার একটি কার্যক্রম। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের জ্বালানি খরচ কমে আসবে, পাশাপাশি বন ও গাছপালা ধ্বংস কমানো যাবে।
ডব্লিওএফপির দুই বছর মেয়াদী জীবিকা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা প্রতিমাসে ভাতা পাচ্ছেন। প্রশিক্ষণ শেষে ব্যবসা শুরুর জন্য তাদের নগদ অর্থ সহযোগিতাও দেওয়া হবে।
ডব্লিওএফপির ইমার্জেন্সি কোঅর্ডিনেটর পিটার গেস্ট বলেন, বর্তমানে ২০ হাজার স্থানীয় জনগণ এই জীবিকা কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। আগে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা নিজ নিজ এলাকায় সফলভাবে ব্যবসা শুরু করেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সাত শতাধিক মানুষ গ্যাসের চুলা ও এলপিজি পেয়েছেন। মাসব্যাপী এ কার্যক্রমে ১৪ হাজার মানুষকে সহায়তা দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৯ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৯
টিআর/একে