সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মাগুরার ছানাবাবুর বটতলা, বাটিকাডাঙ্গা সার্বজনীন দুর্গা মন্দির, নিতাই গৌর গোপাল সেবাশ্রাম ও নতুন বাজার কর্মকার পাড়ায় প্রতিমা বানাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। তবে রং, তুলির ও সাজসজ্জার দাম বেশি হওয়া ও প্রতিমা বানানোর মজুরি কম পাওয়ায় চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে তাদের মধ্যে।
প্রতিমা শিল্পী কুমার পাল বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিবছর এ সময় দুর্গা প্রতিমার অর্ডার একটু বেশি থাকে। এ বছর আমি পাঁচটি দুর্গা প্রতিমা তৈরি করছি। এ থেকে আমি ৫-৭ লাখ টাকা আয় করবো। প্রতিমা তৈরিতে ৩০ হাজার টাকা শুরু করে এক লাখ টাকা পর্যন্ত মজুরি নিয়ে থাকি।
জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি প্রদৎ সিংহ বাংলানিউজকে বলেন, এ বছর মাগুরায় ৬৮৮টির বেশি দুর্গাপূজা হবে। তবে জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে সর্বাধিক সহযোগিতা করা হবে।
জেলা পুলিশ সুপার খান মহম্মদ রেজওয়ান বাংলানিউজকে বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের সব থেকে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান দুর্গাপূজা। এই পূজায় জেলা পুলিশের পাশাপাশি থাকবে আনছার ও গ্রাম পুলিশের সেচ্ছাসেবক সদস্য। তাদের খণ্ডকালীন নিয়োগ দেওয়া হবে। আশাকরি কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে না।
জানা যায়, এ বছর দেবী দুর্গা ঘটকে চড়ে পৃথিবীতে আসবেন আর যাবেন ঘোড়ায় চড়ে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৯
এনটি