বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের হাদী চত্বরে বেলুন উড়িয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান।

অনুষ্ঠানটির মিডিয়া পার্টনার অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম।

উদ্বোধন শেষে উপাচার্যের নেতৃত্বে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি হাদী চত্বর হয়ে প্রশাসনিক ভবনের কাছ দিয়ে সত্যেন্দ্র নাথ বসু অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। একই ভবনের স্মার্ট ক্লাস রুমে ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. মো. আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান বলেন, নিত্যনতুন উদ্ভাবন ও প্রযুক্তি মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করে দিচ্ছে। আমাদেরও পিছিয়ে থাকলে চলবে না, বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। এর পেছনে আইসিটি তথা কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবদান সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।  

নিরন্তর প্রচেষ্টার মাধ্যমে নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রতি আহবান জানান তিনি।
 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ, বিজ্ঞান প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. উত্তম কুমার মজুমদার। এছাড়া, সিএসই ডিসিপ্লিনের সিনিয়র শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. রফিকুল ইসলামও বক্তব্য রাখেন।  

এসময় আইন স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. মো. ওয়ালিউল হাসানাত, গণিত ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. সর্দার ফিরোজ আহমেদ, সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিনের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

পরে, প্রোগ্রামিং কনটেস্ট শুরু হয়। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়সহ চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছে। বিকেলে হ্যাকাথন ও প্রজেক্ট প্রদর্শন অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সেমিনার, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও রুবিক্স কিউব অ্যান্ড তাকলা ডিকোডিংয়ের আয়োজন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ১২৪৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৯
এমআরএম/একে