ঢাকা, শনিবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

জাতীয়

স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৫০ ঘণ্টা, আগস্ট ৩১, ২০১৯
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল কর্মশালায় সংসদ সদস্য আলহাজ সাইমুম সরওয়ার কমলসহ অন্যরা। ছবি: বাংলানিউজ

কক্সবাজার: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বিশেষ করে স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। এছাড়া শিশু ও মাতৃমৃত্যু রোধে দক্ষিণ এশিয়ায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চায় বাংলাদেশ।

শনিবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের অ্যাডভোকেট শাহাব উদ্দিন মিলনায়তনে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের এমসিএইচ সার্ভিসেস ইউনিট আয়োজিত ‘ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা স্বাভাবিক প্রসব সেবা জোরদার করণীয় বিষয়ক’ অবহিতকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংসদ সদস্য আলহাজ সাইমুম সরওয়ার কমল এসব কথা বলেন। একজন নারীর হাতে ‘মায়ের ব্যাংক’ তুলে দেওয়া হচ্ছে।                     <div class=

ছবি: বাংলানিউজ" src="https://www.banglanews24.com/media/imgAll/2019May/bg/cox-BN24-BG-inner-120190831134906.jpg" style="width:100%" />এ সময় তিনি উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে রাজনৈতিক সমর্থন চান সবার।

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী আ খ ম মহিউল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কক্সবাজার স্থানীয় সরকারের উপ পরিচালক শ্রাবস্তী রায়,পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (এমসিএইস- সার্ভিসেস) ডা. মোহাম্মদ শরীফ, সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আব্দুল মতিন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কায়সারুল হক জুয়েল, সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. মহিউদ্দিন, কক্সবাজার পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ পরিচালক ডা. পিন্টু ভট্টাচার্য, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ এইচ এম মাহফুজুর রহমান, কক্সবাজারের সাধারণ সম্পাদক ডা. মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী আ খ ম মহিউল বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারির হার এখনো ৪৭ শতাংশ। এটি বাড়ানোর জন্য আমাদের আর বেশি কাজ করতে হবে। কর্মশালায় স্থানীয় পর্যায়ের জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ততায় আরও শিশু-মা যাতে প্রসবসহ অন্যান্য সেবা সহজে পেতে পারেন সেটি নিয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।

সবশেষে জরুরি প্রসূতি সেবায় গর্ভবতী মা এবং তার পরিবারকে অর্থ সঞ্চয়ের বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষে  দু’জন মায়ের হাতে ‘মায়ের ব্যাংক’ তুলে দেওয়া হয়।

কক্সবাজার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ পরিচালক ডা. পিন্টু ভট্টাচার্য জানান, প্রসব সেবায় পরিবারের সব সদস্যকে আরও দায়িত্বশীল করতে অনুপ্রেরণার জন্য মূলত ‘মায়ের ব্যাংক’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ ব্যাংক মূলত দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের বিতরণ করা হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৩ ঘণ্টা, আগস্ট ৩১, ২০১৯
এসবি/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।