মাদারীপুর: মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নের হোগল পাতিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের নাম আব্বাস আলী।
বৃহস্পতিবার দুপুরে হোগল মাদ্রাসার একটি কে ১১ বছরের এক ছাত্রীকে তিনি ধর্ষণ করেন। ধর্ষিতা ছাত্রী বিষয়টি চেপে যেতে চাইলেও সে অসুস্থ হয়ে পড়ায় বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় একটি কিনিকে তাকে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা জানান মেয়েটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এরপর মেয়েটি স্বীকার করে বলে শিক্ষক আব্বাস আলী তাকে ধর্ষণ করেছে। পরে তাকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে ওই ছাত্রীর বাবা জানান।
চিকিৎসক জানান, ধর্ষনের ফলে তার গোপনাঙ্গ ছিঁড়ে গেছে। মাদারীপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেয়েটির অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ঝাউদি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল হেসেন হাওলাদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘ঘটনার পরপরই ওই শিক্ষক পালিয়ে গেছেন। নব নির্মিত ওই মাদ্রাসায় মাত্র একজনই হাফেজ ছিলেন, তারই এ অপকর্ম। হাফেজের বাড়ি বরিশালের মেহেদীগঞ্জে বলে হাফেজের ফেলে যাওয়া জাতীয় পরিচয়পত্রে উল্লেখ রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১০০ ঘণ্টা, সেপ্টম্বর ০৪, ২০১০