মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) বিকেল ৫টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা করে র্যাব। অভিযানে নেতৃত্ব দেন র্যাব-৪ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ।
নিজাম উদ্দিন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, ওষুধ তৈরি করার পরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হয়। তবে এখানে কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় না। সরকারের নিয়ম-নীতি না মেনেই তারা ওষুধ তৈরির কাজ করছে। পাশাপাশি তারা ওষুধ তৈরিতে মেয়াদোত্তীর্ণ রিয়েজেন্ট ব্যবহার করছে। এছাড়া এখানকার পিএইচ মিটারও কাজ করছে না। ’
তিনি আরও বলেন, ড্রাগ ইনস্টিটিউটটের অনুমোদন ছাড়া যৌন উত্তেজক ওষুধ তৈরি করছে এ প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়াও কাশির ওষুধ তৈরি করছে। বাংলাদেশের ১৯৪০ সালের ড্রাগ আইন অনুযায়ী তারা অপরাধ করেছে। এই অপরাধের কারণেই প্রতিষ্ঠানটিকে ২০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি যদি জরিমানার এ অর্থ দিতে ব্যর্থ হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেককে তিন মাস করে কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০১১০ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৯
এমএমআই/এসএ