রোববার (১৪ জুলাই) সকালে জেলার ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার, শহরের ব্রিজরোড পয়েন্টে ঘাঘট নদীর পানি ৪৪ সেন্টিমিটার এবং কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি ২২ সেন্টিমিটার ওপরে বইছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
পানি বৃদ্ধিতে তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদে ভাঙন শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে সদর, সুন্দরগঞ্জ,ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলায় নদী তীরের কয়েকশ’ পরিবার ভিটেমাটি হারিয়েছেন বলে জানান সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউপি চেয়ারম্যানরা।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। যা আরও দু’একদিন বাড়তে পারে। পাউবোর কর্মকর্তা কর্মচারীদের সতর্ক রাখা হয়েছে। শহর রক্ষা বাঁধসহ কোনো বাঁধ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেটি তারা তদারকি করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৪, ২০১৯
আরএ