শনিবার (১৩ জুলাই) ভোরে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে তাকে অপহরণে করে মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সে কৌশলে পালিয়ে আসে।
তাসলিমা উপজেলার কাঁকসার গ্রামের কালাম মিয়ার মেয়ে। একই উপজেলার পেরুল গ্রামে নানার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করতো সে। ফয়েজগঞ্জ ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসারে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী তাসলিমা।
তাসলিমার মামা মফিজুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, ভোরে মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয় তাসলিমা। এ সময় বাড়ির বাইরে অপেক্ষা করা বোরকা পরা এক নারী পেছন থেকে তাকে অচেতন করে কালো কাঁচের মাইক্রোবাসে উঠিয়ে নেয়। মাইক্রোবাসটি বিজয়পুর পৌঁছালে তার জ্ঞান ফেরে। তখন সে দেখে গাড়িতে আরো দু’টি বাচ্চা রয়েছে। বাচ্চা দু’টি কান্না করায় কিছু সময় পর গাড়ি থামিয়ে ওই নারী মোবাইলে কথা বলতে নামেন। এ সময় তাসলিমা কৌশলে গাড়ি থেকে নেমে পালিয়ে আসে। অপহরণের বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে।
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বদিউল আলম বাংলানিউজকে বলেন, অপহরণের চেষ্টার বিষয়টি আমরা শুনেছি। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০১৯
আরবি/