বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে ভোলার পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার এ তথ্য জানান।
আটক শহিদ উপজেলার চর মাদ্রাজ ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের বাসিন্দা।
সংবাদ সম্মেলনে কায়সার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে শহিদ বিভিন্ন এলাকার মানুষকে ফোন করে এবং ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে ‘শিশুদের মাথা কেটে নেওয়া ও ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে’ এমন গুজব ছড়িয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করছিলেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার (১০ জুলাই) অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শহিদ দোষ স্বীকার করেছেন। এ কাজে তার সঙ্গে আরও দুইজন রয়েছে বলে জানিয়েছেন। আপাতত তাদের নাম প্রকাশে করা যাবে না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর মো. শাফিন আহমেদ, মো. রাসেলুর রহমান, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (চরফ্যাশন সার্কেল) মো. সাব্বির হোসেন, চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সামসুল আরেফিন প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৬ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৯
এনটি