রোববার (৩০ জুন) বিকেলে খবর পেয়ে উপজেলার সিদলা ইউনিয়নের মেছেড়া গ্রামের মেয়ের বাড়ি গিয়ে এ বাল্যবিয়ে বন্ধ করেন তিনি।
বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া তাসলিমা আক্তার ওই এলাকার হারুন অর রশিদের মেয়ে এবং স্থানীয় মেছেড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, বিকেলে উপজেলার সিদলা ইউনিয়নের মেছেড়া গ্রামের হারুন অর রশিদের বাড়িতে তাসলিমা আক্তারের বিয়ের আয়োজন করা হয়। এখবর উপজেলা প্রশাসনকে জানায় স্থানীয়রা। পরে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে তাসলিমার বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়।
বাল্যবিয়ের কুফল ও সরকারের বিধি বিধান বিষয়ে মেয়ের বাবা-মাকে অবগত করা হলে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে দেবেন না বলে তারা মুচলেকা দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, জুন ৩০, ২০১৯
আরএ