পুলিশ সুপারের বডিগার্ডসহ আটক দুই কনস্টেবলকে আটকের পর পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে নেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) রাতে এমন তথ্য জানিয়েছেন মাদারীপুরের পুলিশ সুপার সুব্রত কুমার হালদার।
তিনি জানান, গত ২৪ জুন গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানা যায়, পুলিশ লাইন্সের ম্যাস ম্যানেজার জাহিদ হোসেন মোটা অঙ্কের উৎকোচ গ্রহণের মাধ্যমে কনস্টেবল নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করছে।
এ সংবাদের ভিত্তিতে ওই দিনই ডিআইজি ঢাকা রেঞ্জ ও মাদারীপুর সদর থানা-পুলিশের সহযোগিতায় তাকে পুলিশ প্রহরায় আটক করে ঢাকা হেডকোয়ার্টার্সে পাঠিয়ে দেয়া হয়। পরের দিন একই অভিযোগে এসপির বডিগার্ড নূরুজ্জামান সুমনকে তিন লাখ টাকাসহ আটক করে ঢাকায় পাঠানো হয়।
এছাড়া গোয়েন্দা সংস্থা ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তৎপরতায় প্রতারণার অভিযোগে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর গোলাম রহমান ও পুলিশ লাইন্স হাসপাতালের স্বাস্থ্য সহকারী পিয়াস বালাকে অন্যত্র বদলি করা হয়। তাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা জব্দ করা হয়।
পুলিশ সুপার জানান, এদের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্ত চলছে। দোষীদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।
মাদারীপুরে এবার কনস্টেবল পদে ৫৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৫ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০১৯
আরএ