বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) সকালে কেরোসিনের চুলায় রান্নার করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দগ্ধ ছাত্রীরা হলেন- গুরুদাসপুর উপজেলার নাজিরপুর এলাকার শামিমা, লালপুর উপজেলার সালামপুর এলাকার সানজিদা ও
একই উপজেলার আব্দুলপুর এলাকার মেয়ে ফাতেমা খাতুন।
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী জালাল উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, সকালে নাটোর শহরের বড়গাছা এলাকার জোতি ছাত্রী নিবাসে এনএস সরকারি কলেজের তিন ছাত্রী রান্না করছিলেন। এসময় কেরোসিনের চুলাটি বিস্ফোরণ হয়। মুহুর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে ওই তিন ছাত্রী দগ্ধ হন।
নাটোর সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মাহবুবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, শামীমা ও সানজিদার শরীরের ৬০-৬৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের উন্নত চিকিৎসা দেওয়া প্রয়োজন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০১৯
এনটি