বুধবার (২৬ জুন) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা শেষে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন।
এক প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান বলেন, ভাষানচরে নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে কোনো কনক্রিট সিদ্ধান্ত পাইনি।
তিনি বলেন, ভাষানচরের অবকাঠামো শক্তিশালী অবকাঠামো। ঘরগুলো দুর্যোগ সহনীয়। সেখানে ১২০টি সাইক্লোন সেন্টার, হাসপাতাল, বিদ্যুতের ব্যবস্থা করা হয়েছে, ডেইরি ফার্ম করা হয়েছে। সব দিক থেকে ভাষানচর বসবাসের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
‘মানবিক সহায়তার জন্য যেহেতু বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা কাজ করছে, প্রধানমন্ত্রী চান সবার সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে স্থানান্তর করতে। তিনি সেই আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন। সবার সমঝোতার মাধ্যমে যেদিন সিদ্ধান্ত হবে, সর্বোচ্চ সুবিধা দিয়ে স্থানান্তর করা হবে। ’
মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের কক্সবাজারের তিন উপজেলায় থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্ষাকাল আসলে আমরা খুব চিন্তায় থাকি। রোহিঙ্গারা পাহাড় ও গাছ কেটে ফেলেছে, শুধু মাটি দেখা যায়। ভূমি ধস হতে পারে। এজন্য আমরা একটি মহড়া করেছি। পাহাড় ধ্বংস না করার জন্য দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক সহায়তায় কাজ চলমান রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৯
এমআইএইচ/আরআইএস/