মঙ্গলবার (২৫ জুন) রাত ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ইমন নীলগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা ও যশোর সিটি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।
ইমনের ভাই প্রান্ত অভিযোগ করেন, যশোর শহরের নীলগঞ্জের চিহ্নিত সন্ত্রাসী মনার কর্মকাণ্ডে বাধা দেওয়ায় মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে তার নেতৃত্বে রাশেদ, সবুজ, সাব্বির, রকি, বিন্দুসহ ৭ থেকে ৮ জন সন্ত্রাসী ইমনকে নীলগঞ্জ ব্রিজের পাশে ধরে নিয়ে এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে এবং তার বাম পায়ের রগ কেটে দেয়। পরে স্থানীয়রা ইমনকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. ওয়াহেদুজ্জামান আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, আহত ইমনের শরীরে আটটি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। হাসপাতালের জরুরি বিভাগে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় হস্তান্তর করা হবে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) সমীর কুমার বিশ্বাস বাংলানিউজকে বলেন, আমরা জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে আটক করা জন্য অভিযান চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৫ ঘণ্টা, জুন ২৬, ২০১৯
ইউজি/এইচএডি/আরআইএস/