সোমবার (২৪ জুন) জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের উপর সাধারণ আলোচনায় অংশ দিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন। এ সময় ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
আব্দুস সাত্তার ভুইয়া বলেন, বাজেট কতোটা জনকল্যাণমুখী তা নিয়ে সন্দেহ আছে। প্রতি বছর বাজেট বেড়েছে, তার সঙ্গে ঘাটতিও বেড়েছে। ঋণের পরিমাণও বেড়েছে। রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। এই বাজেট বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জে পড়তে হবে।
দেশে বিনিয়োগ বাড়েনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিনিয়োগ না বাড়লে কর্মসংস্থান হবে না। কর্মসংস্থান না হলে রাজস্ব আদায় হবে না। বাজেটের ঘাটতি মেটাতে সঞ্চয়পত্রের উৎসেকর দ্বিগুণ করা হয়েছে। সমতলের আদিবাসীদের সুনির্দিষ্ট কোনো বরাদ্দ নেই। এই বাজেট ধনীকে আরও ধনী এবং গরিবকে আরও গরিব বানাবে।
নেত্রী খালেদা জিয়ার নিশর্ত মুক্তি দাবি করে বিএনপির এ সংসদ সদস্য বলেন, একজন আইনজীবী হিসেবে আমি দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, যে মামলায় খালেদা জিয়াকে সাজা দেওয়া হয়েছে তা জামিনযোগ্য। কিন্তু শুধুমাত্র প্রতিহিংসাবশত জামিন দিয়েও আবার আটক করা হচ্ছে, যা অমানবিক।
আমরা দাবি জানাই বিএনপি নেতাকর্মীদের সব গায়েবি মামলা প্রত্যাহার করার। গণতন্ত্রের জন্য স্পেস দিতে হবে। সরকারের শরিকদলগুলোও এখন বলতে শুরু করেছে স্পেস দিতে হবে, বলেন আব্দুস সাত্তার ভুইয়া।
** যোগ্য সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার সিদ্ধান্ত
বাংলাদেশ সময়: ২১৪১ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৯
এসকে/জেডএস