শনিবার (২২ জুন) কাস্টম হাউস থেকে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভোরে কাস্টম হাউস ঢাকার বিমানবন্দর প্রিভেন্টিভ টিম বোর্ডিং ব্রিজ এলাকায় টহলকালে বিমানবন্দর থেকে বের হবার সময় সুইম নামে এক কর্মীকে স্বর্ণসহ আটক করে।
পরে তার আইডি কার্ড চেক করে দেখা যায়, সুইম কাতার এয়ারলাইন্সের ট্রাফিক অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে কর্মরত রয়েছে। তার নিকট বিমানবন্দরের ডি-পাস উদ্ধার করা হয়েছে। সুইম মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার বাসিন্দা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সুইম জানিয়েছেন, সৌদি এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে আগত এক যাত্রীর কাছ থেকে এ স্বর্ণ নিয়ে চোরাচালানকারীদের কাছে হস্তান্তরের উদ্দেশে গ্রহণ করেছে।
ঢাকা কাস্টমস হাউসের ডেপুটি কমিশনার অথেলো চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, বিমানবন্দরে দায়িত্বপালনকালে চোরাচালানে সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে কাস্টমস অ্যাক্ট, ১৯৬৯ এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ অনুযায়ী সুইমের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে বিমানবন্দর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩২ ঘণ্টা, জুন ২২, ২০১৯
টিএম/আরআইএস/