বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুর ১টায় শুরু হয়ে রাত ৯টা পর্যন্ত চলা অভিযানে এ জরিমানা ও কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বাংলানিউজকে জানান, প্রায় সব ক’টি ফার্মেসিতে ৯০ শতাংশ ওষুধে ভেজাল আছে। দুটি ফার্মেসিতে কোনো ভেজাল ওষুধ পাওয়া যায়নি। অভিযানে ১৭টি ফার্মেসিকে সাড়ে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একজনকে ৩ মাসের জেল ও একটি ফার্মেসি সিলগালা করা হয়েছে।
তিনি জানান, অভিযানে প্রায় ২৫ লাখ টাকার মেয়াদোত্তীর্ণ ও অনুমোদনহীন ওষুধ জব্দ করা হয়। গ্রিনরোডের বেশিরভাগ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ও অনুমোদনহীন ওষুধ রাখা আছে। কিছু ওষুধ নির্ধারিত ঠাণ্ডা তাপমাত্রায় রাখা হচ্ছে না। এছাড়া ২-১ ফার্মেসিতে লাইসেন্সে সমস্যা আছে।
১৫ দিনের মধ্যে এসব ফার্মেসিতে আবারও ফলো আপ ভিজিট করা হবে বলে জানিয়েছেন র্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট।
বাংলাদেশ সময়: ০০০৫ ঘণ্টা, জুন ২১, ২০১৯
এমএমআই/এমএ