ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

জাতীয়

দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সরকার: পাটমন্ত্রী

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১১৭ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৯
দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সরকার: পাটমন্ত্রী বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সই অনুষ্ঠানে অতিথিরা। ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে উন্নীতকরণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ও সুশাসন সংহতকরণে সদা সচেষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী। এ জন্য একটি কার্যকর, দক্ষ ও গতিশীল প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সরকার কাজ করছে বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সচিবালয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অতিরিক্ত সচিব গুলনার নাজমুন নাহারের (অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্ব) সঙ্গে এ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দফতর বা সংস্থার প্রধানদের ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সই অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।  

গোলাম দস্তগীর গাজী বলেন, স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য দফতর বা সংস্থাগুলোর কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিদের্শনা বাস্তবায়ন ও এর মাধ্যমে সফলতার সঙ্গে দ্রুতগতিতে সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের লক্ষ্য ও পরিকল্পনা রূপকল্প ২০২১, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি), সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ বিভিন্ন সময় সরকার ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়ন।  

তিনি বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রত্যেককে কর্মমূখী সংস্কৃতির দিকে ধাবিত করবে। যা বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত হতে সাহায্য করবে। এতে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের আধুনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার কাজ আরও বেগবান হবে।

মন্ত্রী বস্ত্র ও পাট খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সব দফতর বা সংস্থার প্রধানদের চাহিদাভিত্তিক ও যৌক্তিক প্রকল্প প্রণয়নের পরামর্শ দেন। এছাড়া, সবাইকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করে বস্ত্র, রেশম, তাঁত ও পাট শিল্পের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কার্যকর ভূমিকা পালনের আহবান জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৭১৫ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৯ 
জিসিজি/একে

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।