প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগিদের তোলা ছবিগুলো প্রদর্শন করা হবে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পিএইচএ মিলনায়তনে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও গণবিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে।
মঙ্গলবার (১৮ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স হলে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়।
এসময় বক্তব্য রাখেন- গণবিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডা. লায়লা পারভিন বানু, সাবেক উপাচার্য গণবিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর আবুল কাশেম চৌধুরী, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ডা. মনজুর কবির আহমেদ, পাবলিক হেলথ ফটো কনটেস্ট ২০১৯ এর প্রধান বিচারক হাসান শরিফউদ্দিন চন্দন, পাবলিক হেলথ ফটো কনটেস্টের মেম্বার সেক্রেটারি খালেদ মোশারফ চৌধুরী প্রমুখ।
লায়লা পারভিন বলেন, বাংলাদেশে বসবাসকারী ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। একজন প্রতিযোগী নিজের তোলা স্বাস্থ্য বিষয়ক সর্বোচ্চ তিনটি ছবি পাঠাতে পারবেন। প্রতিটি ছবির সঙ্গে অর্থবহ শিরোনাম ও জনস্বাস্থ্যের অবদান বাংলা অথবা ইংরেজিতে ৭৫ থেকে ২০০ শব্দের মধ্যে লিখে পাঠাতে হবে। ১৮ জুন রাত ১২টার পর থেকে ৩১ আগস্ট এর মধ্যে ছবি পাঠাতে হবে।
তিনি বলেন, বিচারকদের মতামতের ভিত্তিতে সেরা ছবিগুলো প্রদর্শনী করা হবে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পিএইচএ ভবনে। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সেরা ১০ জন পাবেন ১ লাখ টাকার প্রাইজবন্ড ও ১০ জন রানার্সআপ পাবেন ৫০ হাজার টাকার প্রাইজবন্ড। এছাড়াও বিজয়ীদের জন্য থাকছে জনস্বাস্থ্য বিষয়ক বই, ক্রেস্ট, সনদসহ বিভিন্ন পুরস্কার।
২০১৮ সালে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো জনস্বাস্থ্য বিষয়ক ছবি প্রতিযোগিতা শুরু হয়। বিচারকদের মতামতের ভিত্তিতে প্রথম বছর ১০ বিজয়ী ও ১০ জন রানার্সআপ নির্বাচন করা হয়। তাদের ছবিগুলো হপকিন্স ব্রুমবার্গ পাবলিক হেলথ ম্যাগাজিন-২০১৯ এ স্থান পেয়েছে।
এছাড়া ২০১৮ সালের পাবলিক হেলথ ফটো কনটেস্ট বিজয়ীদের ছবি নিয়ে ‘পাবলিক হেলথ: থ্রট দি লাইন’ নামে একটি বই প্রকাশ করা হয়েছে। পাশাপাশি ছবিগুলো দিয়ে নির্মিত পোস্টার প্রদর্শন করা হয় দেশি-বিদেশি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সেমিনারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৩ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৯
জিসিজি/আরবি/