সোমবার (১৭ জুন) বিকেলে উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়ন থেকে হাসানকে আটক করা হয়। সে ইউনিয়নের সহোদকোনা গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ ও স্থানীয়দের কাছ থেকে জানা যায়, পরিবারের অসম্মতিতে হাসান তার পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করে ঘরে তোলেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে সাংসারিক কলহ সৃষ্টি হয়। রোববার (১৬ জুন) বাবা-ছেলের মধ্যে এসব বিষয় নিয়ে তর্ক ও এক পর্যায়ে মারামারিও হয়।
পরে সোমবার সকালে খোকনের ঘরে তার মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখেন পরিবারের সদস্যরা। খবর পেয়ে ছুটে যায় পুলিশ। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে হাসানকে আটক করে পুলিশ।
নেত্রকোণার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান জুয়েল বাংলানিউজকে বলেন, মরদেহের গলায় দাগ রয়েছে। পুরো ঘটনা তদন্ত করে প্রকৃত দোষীকে আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৩৯ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০১৯
এইচএ/