গণমাধ্যমে মন্ত্রিসভার আকার বৃদ্ধির আলোচনা থাকলেও এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তথ্য থাকলে আপনারা জেনে যাবেন।
গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ের পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৭ জানুয়ারি নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেন।
তিন মাসের মাথায় মন্ত্রিসভায় সামান্য রদবদল আনা হয়। সে সময় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী করা হয়েছিল।
এছাড়া ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারকে একই মন্ত্রণালয়ের অধীন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয় জুনাইদ আহমেদ পলককে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী করা হয় তাজুল ইসলামকে। আর পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান স্বপন ভট্টচার্য।
ঈদের পরে মন্ত্রিসভার আকার বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। মন্ত্রিসভার সার্বিক দাপ্তরিক কাজ করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মন্ত্রিসভার আকার বাড়ছে বলে খবর বেরিয়েছে- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সোমবার মন্ত্রিসভার ব্রিফিং শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, না, আমার পর্যায়ে আসেনি। আসলে তো আপনারা টের পাবেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২০ ঘণ্টা, জুন ১৭, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ