শনিবার (১৫ জুন) দুপুরে ইউনিয়নের মেঘুলা রাজবংশী পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মন্দিরা ওই এলাকার গবিন্দ রাজবংশীর স্ত্রী।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, দুপুরে মন্দিরা ও তার বৃদ্ধ শাশুড়ি রান্নার জন্য সবজি কাটছিলেন। হঠাৎ মন্দিরা তার রুমে চলে যান। কিছুক্ষণ পর শাশুড়ি ঘরে গিয়ে দেখেন ছেলে বউ সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে রয়েছেন। এসময় তার চিৎকারে আশে-পাশের প্রতিবেশীরা ছুটে এসে মরদেহ নিচে নামিয়ে আনেন।
মন্দিরার স্বামী গবিন্দ রাজবংশী বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমি বাড়ির বাইরে ছিলাম। খবর পেয়ে এসে দেখি আমার স্ত্রী আর নেই। আমাদের মধ্যে খুব ভালো সম্পর্ক ছিল। কিভাবে কি হয়ে গেলো কিছুই বলতে পারছি না। ’
দোহার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শরিফুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, আমরা প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা হিসেবে দেখেছি। কিন্তু গলায় একটি আঘাতের চিহ্ন মতো দেখা যাওয়ায় মরদেহ ময়না-তদন্তের জন্য পুরান ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতাল মর্গে পাঠোনো হবে।
ময়না-তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পেলে মৃত্যুর মূল কারণ উদঘাটন করা যাবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৩ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০১৯
জিপি