শুক্রবার (১৪ জুন) দুপুরে খবর পেয়ে উপজেলার সাহেদল ইউনিয়নের দক্ষিণ সাহেদল গ্রামের মেয়ের বাড়ি গিয়ে এ বাল্যবিয়ে বন্ধ করেন তিনি।
বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সাবিকুন্নার বৃষ্টি ওই এলাকার রুহুল আমিনের মেয়ে এবং স্থানীয় আশুতিয়া দাখিল মাদ্রাসার ৯ম শ্রেণির ছাত্রী।
সহকারী কমিশনার ওয়াহিদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ সাহেদল গ্রামের জালাল মুন্সির বাড়িতে সাবিকুন্নাহার বৃষ্টির বিয়ের আয়োজন করা হয়। এখবর উপজেলা প্রশাসনকে জানায় স্থানীয়রা। পরে খবর পেয়ে দ্রুত বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বৃষ্টির বাল্যবিয়ে বন্ধ করা হয়।
বাল্যবিয়ের কুফল ও সরকারের বিধি বিধান বিষয়ে মেয়ের বাবা-মাকে অবগত করা হলে ১৮ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে দেবেন না বলে তারা মুচলেকা দেন।
বাংলাদেশ সময় : ১৯৫৬ ঘণ্টা, জুন ১৪, ২০১৯
আরএ