এদিকে পর্যটকদের নিরাপত্তায় কুয়াকাটা পৌরসভা ও টুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে কয়েক ধাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এবার ঈদে পর্যটক বরণে এখানকার হোটেল মোটেল গেস্ট হাউস নতুন সাজে সাজানো হয়েছে।
আবহাওয়া ভালো না থাকালেও ঈদের দিন থেকে কুয়াকাটায় শত শত পর্যটকের উপস্থিতি ছিলো চোখে পড়ার মত। আর আনন্দঘন এই মুহূর্তটাকে উপভোগ করতে ব্যস্ত সবাই।
উন্নত সড়ক যোগাযোগ, পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা, সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে মোটামুটি মানসম্মত হোটেল-মোটেল নির্মাণ, রাখাইনদের বৌদ্ধমূর্তি ও তাদের সংস্কৃতি পর্যটন মৌসুমে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের টেনে আনে সাগরকন্যা কুয়াকাটায়।
এছাড়াও সৈকত এর পূর্ব প্রান্তের গঙ্গামতির চর পশ্চিম পাশের লেবুর চর, নারিকেল বীজ ফয়েজ মিয়ার বাগান ইকোপার্ক, ফাতরার চর, লালদিয়া হরিণবাড়িয়া সোনাকাটা ইকোপার্ক সংরক্ষিত বনাঞ্চল, সীমা বৌদ্ধ বিহার, মিস্ত্রি পাড়া বৌদ্ধ মন্দির, বৃহত্তর আলীপুর বন্দরে বিভিন্ন বয়সী মানুষের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
১৯৯৮ সালে কুয়াকাটাকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এরপর থেকে পরিচিতি পায় সাগরকন্যা নামে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, জুন ০৮, ২০১৯
আরএ