সোমবার (০৩ জুন) বিকেলে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে রোববার (০২ জুন) দিনগত গভীর রাতে এ ১৯ জনকে আটক করা হয়।
আটকদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির নগদ এক লাখ ছয় হাজার টাকা ও ১৮টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপউদ্দিন জানিয়েছেন, আটকরা দীর্ঘদিন ধরে মহাসড়কে চাঁদাবাজি ও যাত্রী হয়রানি করে আসছিলেন। তারা ঈদ সামনে রেখে রাস্তায় চলাচলরত সাধারণ মানুষ এবং বাস ও অটোরিকশার কাছ থেকে চাঁদা নিচ্ছিলেন। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও গোয়েন্দা নজরধারির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযান পরিচালনা করে মহাসড়কে চাঁদাবাজির সময়ে ১৯ জনকে আটক করা হয়।
তারা হলেন- মোশারফ (৩১), শামীম (৩৫), রাব্বী ওরফে বাবর (৩১), খোরশেদ আলম ইমন (৩৫), কাজী এরশাদুজ্জামান ওরফে এরশাদ (৩৪), আ. কাদের ওরফে সুমন (৩৪), জাহাঙ্গীর আলম (৪০), আলমগীর হোসেন (৩২), আ. সালাম (৫০), জিয়াউর রহমান (২৫), মাহফুজুর রহমান (২৫), মহসিন মিয়া (৩০), মুনসুর আলী (৩৮), আরশাদ মোল্লা (৪৭), জহুর আকন্দ (৫২), ওমর ফারুক (৩৩), হুমায়ুন কবির (৩৭), হাসান কাউসার (২৮) ও মনিরুল ইসলাম (৩০)।
এর আগে গত ৩১ মে দিনগত রাতে র্যাবব-১১ এর অভিযানে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শিমরাইল ও সাইনবোর্ড এলাকা থেকে চাঁদাবাজির সময় ১৩ জনকে আটক করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪২ ঘণ্টা, জুন ০৩, ২০১৯
টিএ