মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে আসন্ন ঈদকে কেন্দ্র করে ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের যানজট ও সার্বিক পরিস্থিতি পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন।
ঈদযাত্রা যানজটমুক্ত রাখতে ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পাশের সব অবৈধ স্থাপনা ও অস্থায়ী দোকানপাট উচ্ছেদের নির্দেশ দেন ডিআইজি।
তিনি বলেন, যেকোনো ধরনের ছিনতাই ও চাঁদাবাজি রুখতে আমরা জিরো টলারেন্সে নিয়েছি, অভিযোগ পেলে এতে পুলিশের কোনো সদস্য জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ডিআইজি বলেন, জঙ্গি হামলার কোনো আশঙ্কা নেই তবুও সবদিক বিবেচনা করে আমরা শোলাকিয়া ঈদগাহসহ ঢাকা রেঞ্জের প্রতিটি জায়গায় ও প্রতিটি ঈদগাহেও বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছি। এবার শোলাকিয়া এলাকার প্রতিটি মেস বাড়িতে আগাম তল্লাশি করা হচ্ছে। আগাম গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে ও তথ্য নেওয়া হয়েছে। পুলিশ যেকোনো ব্যবস্থা মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি বলেন, শ্রমিকরা যেন বেতন ভাতা নিয়ে কোনো আন্দোলনে না যায় সেজন্য আমরা রুগ্ন প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা করে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। ছুটির আগেই শ্রমিকদের বেতন ভাতা দিতে হবে এবং আশা করি ঢাকা রেঞ্জে এ নিয়ে কোনো আন্দোলন কিংবা সমস্যার সৃষ্টি হবে না।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার হারুনুর রশিদ, কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম আলী সরদার, জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক সাজ্জাদ রোমানসহ জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫০ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০১৯
জেডএস