শনিবার (২৫ মে) দুপুর ২টার দিকে উদ্ধার হওয়া কিশোরের জবানবন্দি নিতে যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। জুয়েল বেনাপোল পোর্ট থানার বোয়ালিয়া গ্রামের সেলিম হোসেনের ছেলে।
মামলার আসামিরা হলেন- বেনাপোল পোর্ট থানার বোয়ালিয়া গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে আব্দুল মান্নান, চান্দালীর ছেলে মতিয়ার ও তার মেয়ে হামিদা খাতুন।
উদ্ধার হওয়া কিশোরের চাচা জাহাঙ্গীর হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিবেশী চান্দালীর মেয়ে হামেদা বেড়াতে যাওয়ার নাম করে তার ভাতিজা জুয়েলকে ফুসলিয়ে সীমান্ত পথে ভারতে নিয়ে যায়। পরে তাকে সেখানেই বিক্রি করে দেয় হামেদা।
বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পেয়ে ওই কিশোরকে উদ্ধারের জন্য যশোর আদালতে মামলা করেন। আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য যশোরের পিআইবি’কে হস্তান্তর করেন। পরে পিবিআই তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে চারমাস পরে জুয়েলকে উদ্ধার করে ভারত থেকে দেশে ফেরত আনে।
যশোর পিবিআই’র পরিদর্শক মোনায়েম হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, ওই কিশোরকে উদ্ধারের পর তার জবানবন্দি নেওয়ার জন্য যশোর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৯ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৯
জিপি