শুক্রবার (২৪ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে মারা যান তিনি। সালমার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. পার্থ শংকর পাল।
গত শনিবার (১৯ মে) দিনগত রাত ২টার দিকে বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সালমার স্বামী মোক্তার হোসেন। তার শরীরের ৯৭ শতাংশ দগ্ধ ছিল।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় স্বামী-স্ত্রী দু’জনকেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়।
দগ্ধ মোক্তার হোসেন ঘটনার দিন জানান, তারা পশ্চিম আগারগাঁওয়ের দুই নম্বর রোডের একটি পাঁচতলা বাসার নিচতলায় ভাড়া থাকেন। বিকেলে তিনি বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। তাদের একমাত্র ছেলে শাফিন আহমেদ (৬) বাসার বাইরে প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিল। স্ত্রী সালমা রান্না করছিল। ঘরের মধ্যে হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। এতে তারা দু’জনেই দগ্ধ হন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৫ ঘণ্টা, মে ২৫, ২০১৯
এজেডএস/এএ