জানা যায়, দামুড়হুদা উপজেলার নতিপোতা গ্রামে পপি খাতুন (২৮) নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত পপি সদর উপজেলার টেইপুর গ্রামের আব্দুর রশিদের মেয়ে।
নিহতের পরিবারের অভিযোগ, যৌতুকের দাবিতে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন পপিকে দীর্ঘদিন থেকেই নির্যাতন করে আসছিল। শ্বশুরবাড়ির লোকজনই তাকে হত্যা করে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখেছে।
দামুড়হুদা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস বাংলানিউজকে বলেন, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়না-তদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে একই উপজেলার মাথাভাঙ্গা নদীতে ডুবে মিসরি খাতুন নামে এক প্রতিবন্ধী নারীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত মিসরি উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের জেবরা মিয়ার মেয়ে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরে মাথাভাঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হন মিসরি খাতুন। অনেক খোঁজাখুঁজির পর বিকেল ৩টার দিকে নদী থেকে তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অপরদিকে সদর উপজেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আকাশ আলী নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, বাড়ির সিলিং ফ্যানের লাইনের মেরামত করতে গেলে বিদ্যুতায়িত হয় আকাশ। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৫ ঘণ্টা, মে ২২, ২০১৯
জিপি