বুধবার সকালে বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকা ঘুরে এমন তথ্যই পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন>>> টিকিটপ্রত্যাশীদের ভিড় কম বিমানবন্দর রেলস্টেশনে
এবারই প্রথমবারের মতো রাজধানীর পাঁচ রেলস্টেশনে অঞ্চলভিত্তিক আলাদাভাবে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে।
নোয়াখালীর টিকিট পেয়ে শান্তা ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, খুব আনন্দ লাগছে টিকিট পেয়ে। আজ তেমন ভিড় নেই স্টেশনে। অনেক বছর পর ঈদে বাড়ি যাচ্ছি। এবার বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন, দাদা-দাদি, নানা-নানি সবাইকে নিয়ে ঈদ করব। এ কারণে আমি ভীষণ অ্যাক্সাইটেড। পড়ালেখার কারণে প্রতি বছর ঈদে বাড়ি যাওয়া হয়না। এবার চার বছর পর বাড়ি যাচ্ছি। আমি খুব আনন্দিত।
চট্টগ্রামের টিকিট পেয়ে মো. রাকিব বাংলানিউজকে বলেন, গতবার টিকিট কিনেছিলাম কমলাপুর থেকে। এবার অঞ্চলভিত্তিক আলাদাভাবে পাঁচ স্টেশন থেকে টিকিট বিক্রি করায় ভিড় কমেছে।
তিনি বলেন, রেলসেবার জন্য যে অ্যাপ করা হয়েছে, এতে সিট বিন্যাস দেখতে পাচ্ছি না। কোন সময় কোন ট্রেন আসবে-যাবে তাও দেখতে পাচ্ছি না। অ্যাপসটা একটু আপডেট করলে আরও দ্রুত ও সহজে রেলসেবা পাওয়া যাবে।
এবার টিকিট কিনতে জাতীয় পরিচয়পত্র আবশ্যিক হওয়ায় একটু হলেও টিকিট কালোবাজারি কমবে বলে আশা করছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে বিমানবন্দর স্টেশনে সব ধরনের বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে তৎপর রয়েছে পুলিশ, আনসার ও রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫২ ঘণ্টা, মে ২২, ২০১৯
এমএমআই/এসএ