রোববার (১৯ মে) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মন্ত্রী। এরপর তিনি মন্ত্রণালয়ের চলমান উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ক সভায় সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ভারতীয় ঋণ কর্মসূচির আওতায় এরইমধ্যে বিআরটিসি’র জন্য পাঁচশ’ ট্রাকের মধ্যে চারশ’ ৮০টি এবং ছয়শ’ বাসের মধ্যে একশ’ ৭৯টি ঢাকায় পৌঁছেছে। এবারে বিআরটিসি’র ঈদ স্পেশাল সার্ভিসে থাকছে প্রায় ১১শ’ বাস। এছাড়া জরুরি অবস্থা মোকাবিলায় পঞ্চাশটি বাস স্ট্যান্ডবাই রাখা হবে বলে মন্ত্রী জানান।
মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসাকে জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস উল্লেখ করে সেতুমন্ত্রী বলেন, সড়ক পরিবহনে শৃঙ্খলা বিধান এবং বড় প্রকল্পগুলো যথাসময়ে শেষ করাই এ ইনিংসের বড় চ্যালেঞ্জ।
এসময় মন্ত্রী জানান, আগামী ২৫ মে (শনিবার) প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নবনির্মিত ২য় মেঘনা ও গোমতী সেতু এবং জয়দেবপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়কে দু’টি সেতু, দু’টি ফ্লাইওভার এবং চারটি আন্ডারপাস যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেবেন। এতে এ দু’টি মহাসড়ক দিয়ে যাত্রীদের ঘরে ফেরা নির্বিঘ্ন হবে।
এসময় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ইবনে আলম হাসান, বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান, বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ ভুঁইয়া, ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক খন্দকার রাকিবুর রহমানসহ সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩২ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০১৯
এমআইএস/জেডএস