শুক্রবার (১৭ মে) প্রথমে শিলাবৃষ্টি তারপর প্রচণ্ড বেগে পৌর শহরের উপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়।
বিভিন্ন এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে ক্ষয়ক্ষতি হলেও বেশি ক্ষতি হয়েছে ডোমার পৌরসভা এলাকায়।
বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ইউসুফ আলী বলেন, বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করতে কাজ করা হচ্ছে। উপজেলায় প্রায় তিন হাজার ৫৬০ জন গ্রাহকসহ অসংখ্য দোকানপাট ও কল করাখানা বন্ধ রয়েছে। আশাকরি, দ্রুত সংযোগ চালু করা সম্ভব হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ জাফর ইকবাল জানান, চলতি বোরো মৌসুমে কৃষকের পাকা ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষেতে থাকা ধান ও বিভিন্ন ফল ঝড়ে গেছে। ক্ষতির তালিকা করা হচ্ছে। এবার ডোমারে মোট ৯৩০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা জানান, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর তালিকা করে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৪৯ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০১৯
জেআইএম