শুক্রবার (১৭ মে) দুপুর আড়াইটার দিকে তিনি সেতু এলাকা পরিদর্শন করেন। সেসময় রামগড়ে সম্ভাব্য স্থলবন্দর নির্মাণ কাজেরও খোঁজ নেন তিনি।
আব্দুল মান্নান বলেন, সেতুটি নির্মিত হলে দ্রুত সময়ের মধ্যে রামগড়-সাব্রুম অংশে স্থলবন্দর গড়ে উঠবে। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও পর্যটন উন্নয়নে নতুন মাত্রা যুক্ত হবে।
পরিদর্শনকালে সেতু নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ভারতীয় প্রকৌশলীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন কমিশনার আব্দুল মান্নান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার শংকর রঞ্জন সাহা, জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলাম ও রামগড় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারিসহ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কর্মকর্তারা।
সীমান্তের বাংলাদেশ অংশে এপ্রোচ সড়ক নির্মাণ ছাড়াও রামগড় থেকে চট্টগ্রামের বারইয়ারহাট পর্যন্ত টু লেইন সড়ক নির্মাণের কথাও রয়েছে।
২০১৫ সালের ৬ জুন বাংলাদেশ ও ভারত- দু’দেশের প্রধানমন্ত্রীই মৈত্রী সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেছিলেন। পরবর্তীতে ২০১৭ সালের ২৭ অক্টোবর সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালের ২৭ এপ্রিল সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ৪১২ মিটার দৈর্ঘ্য ও ১৪.৮০ মিটার প্রস্থের সেতুটি নির্মাণে প্রায় ৮২.৫৭ কোটি রুপি ব্যয় করছে ভারত সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৩ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৯
এডি/এসএ