আগুনের ঘটনার দুই দিনের মাথায় বুধবার (১৫ মে) দিনগত রাত দেড়টার দিকে বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. রতন মিয়া বাদী হয়ে ধোবাউড়া থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
তবে এ মামলায় সুনির্দিষ্টভাবে কাউকে আসামি করা হয়নি।
এদিকে, মারিয়া-সানজিদাদের গর্বের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগুনের ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনও। ইতোমধ্যেই জেলা প্রশাসক (ডিসি) ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস ও জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) শাহ আবিদ হোসেন বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করেছেন।
অন্যদিকে, কারা বিদ্যালয়টিতে আগুন দিলো এ ঘটনায় এখনো রহস্য উদঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। তবে তারা প্রাথমিকভাবে চারটি বিষয়কে সামনে রেখে তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
জানতে চাইলে ধোবাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহাম্মদ মোল্লা বাংলানিউজকে জানান, বিদ্যালয়ের ভেতরের কেউ এ ঘটনা ঘটিয়েছে না কী বাইরের কেউ ঈর্ষান্বিত হয়ে আগুন দিয়েছে এমন চারটি বিষয়কে সামনে রেখে তদন্ত চলছে। প্রকৃত রহস্য উদঘাটনে আমাদের জোর প্রচেষ্টা চলছে।
এর আগে মঙ্গলবার (১৪ মে) ভোরে কলসিন্দুর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় তলার অফিস কক্ষের তালা ভেঙে সেখানে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। আগুনে ফুটবল কন্যাদের খেলার সনদপত্র, শিক্ষকদের সনদপত্র, রেজুলেশন বই, মেডেলসহ মূল্যবান কাগজপত্র পুড়ে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ০৫২৭ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৯
এমএএএম/আরএ