বিমানের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) শাকিল মেরাজ বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, প্রাক-হজ ফ্লাইট শেষ হবে ৫ আগস্ট। ফিরতি হজ ফ্লাইট ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হয় শেষ হবে ১৪ সেপ্টেম্বর।
সংশ্লিষ্ট তথ্য মতে, এ বছর হজে যাবেন ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। এর মধ্যে ৬৩ হাজার ৫৯৯ জনকে পরিবহন করবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। বাকি যাত্রীরা অন্য এয়ারলাইন্সে করে যাবেন সৌদি আরব।
বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এবারই প্রথম বারের মতো ঢাকা থেকে মদিনায় ১১টি
হজ ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম থেকে জেদ্দায় ১০টি, সিলেট
থেকে জেদ্দায় ৩টি, চট্টগ্রাম থেকে মদিনায় ৭টি ডেডিকেটেড হজ ফ্লাইট
পরিচালনা করা হবে। বাকি ১২৬টি ফ্লাইট ঢাকা থেকে জেদ্দায় নিয়ে যাবে হজ
যাত্রীদের। হজ ফ্লাইটে নিজস্ব বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর উড়োজাহাজ ব্যবহার করবে বিমান।
এ বছরই প্রথম ঢাকায় ইমিগ্রেশনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করা হবে হজ
যাত্রীদের। ফলে সৌদি আরবে গিয়ে ইমিগ্রেশনের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হবে না
তাদের। তবে এ কারণে ফ্লাইটের এক দিন আগেই হজ যাত্রীদের তথ্য সৌদি আরবে পাঠাতে হবে। ওই সময়ের পর ফ্লাইটে নতুন করে যাত্রী নেওয়া যাবে না। এ কারণে হজ এজেন্ট ও যাত্রীদের ফ্লাইট ছেড়ে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা আগেই যাত্রার
বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
নির্ধারিত শিডিউলের বাইরে অতিরিক্ত স্লট দেবে না সৌদি আরব সরকার। জটিলতা এড়াতে এ বছর কোনো যাত্রী হজ ফ্লাইটের যাত্রা বাতিল করলে বা সময় পরিবর্তন করলে জরিমানা আদায় করবে বিমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, মে ১১, ২০১৯
টিএম/এসএইচ