মঙ্গলবার (৭ মে) বিকেলে শহরের চাষাঢ়ায় বিভিন্ন খাবারের হোটেল ও অস্থায়ী ইফতারির দোকানগুলো ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।
আলুর চপ, বেগুনি, সবজি বড়া, হালিম, মুরগি, মোরগ পোলাও, খাসির রোস্ট, কিমা, খাসির চপ, শাহী জিলাপি, খাসি ও গরুর মাংসের চাপ, সুতি কাবাব, টিকা কাবাব, জালি কাবাব, আলুর চপ, শাকপুলি, মাঠা, দইবড়া, ডিম চপ, চিকেন চপ, বুট, পেয়াজুসহ নানা আয়োজন দেখা যায় দোকানগুলোতে।
খাবারের হোটেলগুলোতে বসে ইফতারি করার জন্য বিশেষ প্যাকেজ করা হয়েছে। আবার বাসায় নেওয়ার জন্য রয়েছে পার্সেলের ব্যবস্থাও। অস্থায়ী দোকানগুলোতে শুধুমাত্র পার্সেলের ব্যবস্থা আছে।
শহরের সুগন্ধা প্লাস খাবারের দোকানের বিক্রেতা আব্দুল্লাহ বাংলানিউজকে বলেন, এতো খাবার বিক্রির চাপ যে আমরা সামলাতে পারছি না। প্রথম রমজান তো অনেকেই বাসায় ইফতারি বানাচ্ছেন, নয়তো আরো চাপ থাকতো।
শহীদ মিনারের পাশে বসা অস্থায়ী দোকানি জব্বার বাংলানিউজকে বলেন, আলুর চপ, ডিম চপ, চিকেন চপের চাহিদা বাইরে বেশি। বিক্রির চাপ বেশি, খাবারের মানের দিকে এবার আমরা নজর দিয়েছি।
শহরের বাইরের প্রতিটি এলাকায়ই অস্থায়ী ইফতারের দোকান বসিয়ে ব্যবসা শুরু করেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা।
তবে প্রতি বছরই ইফতার সামগ্রীর দাম বাড়ার অভিযোগ করেছেন সজীবসহ একাধিক ক্রেতা। তারা জানান, প্রতি বছরই ইফতার আইটেমের দাম বাড়ান বিক্রেতারা। এবারো সব আইটেমের দাম বাড়িয়েছেন তারা। তবে খাবারের মান ভালো হলেই হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৫ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০১৯
আরবি/