ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (০৭ মে) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর।
শফিকুল ইসলাম নগরীর ৪ নম্বর ওয়ার্ডের টাউন ডিফেন্স পার্টির দীর্ঘদিনের সাধারণ সম্পাদক ও ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদার ছিলেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী ও আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন।
মরহুমের পরিবার জানায়, শফিকুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুস ও হৃদপিণ্ডের নানান সমস্যায় ভুগছিলেন। শেষের দিকে তার কিডনিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
তার জানাজা বাদ এশা সানকিপাড়া নতুন জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। পরে স্থানীয় গোরস্থানে শফিকুল ইসলাম খানের দাফন সম্পন্ন হবে।
এদিকে অনিক খানের বাবার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলানিউজের সম্পাদক জুয়েল মাজহার। একই সঙ্গে মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন তিনি।
শফিকুল ইসলাম খানের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট জহিরুল হক খোকা, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র মো. ইকরামুল হক টিটু, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দ, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর মাহমুদ আলম, প্রেসক্লাব ময়মনসিংহের সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুল আলম খান, ময়মনসিংহ মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক মো. শাহীনুর রহমান প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৫ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০১৯
এমএএএম/এমএ