শনিবার (৪ মে) সকাল থেকেই শহরে মানুষ ও যানবাহনের সংখ্যা কমে গেছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, ফণী মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫৬টি মেডিকেল টিম। সংগ্রহে রাখা রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ শুকনো খাবার।
জেলার চারটি উপজেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ইউনিয়ন পরিষদ ভবনগুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করে সেখানে জনগণকে আশ্রয় নেয়ার জন্য বলা হয়েছে। এ পর্যন্ত এসব আশ্রয় কেন্দ্রে প্রায় ৩১ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক সামাদুল হক জানান, শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত জেলায় ৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। সারাদনি বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে সেইসঙ্গে মাঝে মাঝে দমকা হাওয়াও হতে পারে। জেলায় ২৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা বিরাজ করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪০ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৯
আরএ