প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লন্ডনে অবস্থানরত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সার্বক্ষণিক ঘূর্ণিঝড় ‘ফণীর’ খোঁজখবর রাখছেন।
প্রধানমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার আগেই মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছেন। এরইমধ্যে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় উপকূলীয় এলাকা থেকে মানুষজনকে নিকটবর্তী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র এবং স্কুল-কলেজে নিয়ে আসা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী সরকারের সব সংস্থা এবং বেসরকারি সংগঠনগুলোকে সুসমন্বিতভাবে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ মোকাবিলায় কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তার নির্দেশনা অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে সারাদেশে সম্ভাব্য দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলারও সব প্রস্তুতি সরকারের রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী, কোস্টগার্ডসহ সব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীরও দুর্যোগ মোকাবিলায় সব প্রস্তুতি রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় ফণীর সম্ভাব্য আঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (০২ মে) প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. নজিবুর রহমান উপকূলবর্তী ১৯টি জেলার প্রশাসনের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলার প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশনা দেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১০ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৯
এমইউএম/জেডএস