দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের নিয়ে এসব সভায় ‘ফণী’র প্রভাব মোকাবেলায় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পাশাপাশি কার্যকর পদক্ষেপে অগ্রগতির খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে।
ইউনিয়ন পর্যায়ে সার্বিক অবস্থার খোঁজ নিতে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি ও ইউপি সচিবদের সঙ্গে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক হেমায়েত উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, দুর্যোগকালীন সময় জেলা ৮টি উপজেলার ৭৪টি ইউনিয়নে জনগনের জান-মাল রক্ষায় করণীয় বিষয়ে প্রস্তুতিমূলক বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সাইক্লোন শেল্টারে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তায় গ্রাম পুলিশকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ঘূর্নিঝড় ‘ফণী’র প্রভাব মোকাবেলায় খাদ্য বিভাগের বিভিন্ন গোদামে চাল মজুদ রয়েছে। ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ, উপজেলা প্রশাসনের বরাদ্দ ও জেলা পরিষদের জরুরি ফান্ডসহ ১১৩টি মেডিকেল টিম, ৮টি ভ্যাটানারি টিম, সিপিপি, রেডক্রিস্টেন্ট, ফায়ার সার্ভিসের কমিউনিটি ভলান্টিয়ার ও বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের স্বেচ্ছাসেবকদল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পাশাপাশি সম্ভাব্য দূর্যোগকালীন সময়ে গবাদিপশুর আশ্রয়ের জন্য মাটির কেল্লাও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এছাড়া দুর্যোগ পূর্ববর্তী সচেতনতায় অনলাইন প্রচারণা ও গুজব প্রতিরোধে ভলান্টিয়ার টিম, ঘূর্ণিঝড় আওতাধীন জনসাধারণকে সাইক্লোন শেল্টারমুখী করতে যৌথ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩৬ ঘণ্টা, মে ০২, ২০১৯
এমএমইউ