রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিদায়ী কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নতুন কমিটির হাতে দায়িত্ব তুলে দেন।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম, ডুজার সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জিটিভির প্রধান নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান, সমিতির সাবেক সভাপতি মাহবুব রনি, সদ্য সাবেক সভাপতি আসিফ ত্বাসীন, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান নয়ন প্রমুখ।
ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (ডুটা), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (ডুজা); এগুলো একটা বড় বড় নামে রুপান্তরিত হয়েছে। সার্বিক বিবেচনায় সাংবাদিক সমিতি সব সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা হলো বস্তুনিষ্ঠতার জায়গা। এ বিষয়টি ঘাটতি পড়লে সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা আসে। বস্তুনিষ্ঠতা খুবই জরুরি। সংবাদপত্রগুলোতে একই ধরনের শব্দ-বাক্যের খবরের সমালোচনা করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধে সাইফুল আলম চৌধুরী বলেন, স্বাধীনতা ও দায়িত্বের সঙ্গে পেশাদারিত্ব অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে গণমাধ্যমের যে ভূমিকা তা পেশাগত স্বাধীনতা ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের দেশের সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য তেমন কোনো আইন না থাকলেও গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের কাজকে প্রভাবিত করতে পারে এমন আইন ও নীতিমালার সংখ্যা অর্ধশতাধিকের কাছাকাছি। গত এক দশকে কঠোর আইন ও বিধি বিধান সাংবাদিকতার বড় অন্তরায় হিসেবে কাজ করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০১৯
এসকেবি/ওএইচ/