বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৫টায় বনানীর চেয়ারম্যান বাড়ি খেলার মাঠে তার জানাজা হয়।
এ সময় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও গোপালগঞ্জ-২ আসনের বারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য এবং জায়ানের নানা শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেন, ১৫ আগস্টে যারা শহীদ হয়েছেন, তার মধ্যে বঙ্গবন্ধুকেই কেবল টুঙ্গিপাড়ায় নেওয়া হয়েছে।
এর আগে জায়ানের নিথর দেহ দেখতে ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমের বনানীর বাড়িতে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যখনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হতো জায়ানের, তখনই সে নানু বলে প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরতেন বলে ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন একাধিক পারিবারিক সদস্যরা। জায়ান শেখ সেলিমের মেয়ে শেখ আমেনা ফজলুল করিম সোনিয়ার ছেলে।
বুধবার শ্রীলঙ্ক থেকে দেশে আসে জায়ানের মরদেহ। দুপুর ১টা ৫ মিনিটে মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের ভিভিআইপি টার্মিনাল থেকে বের হয়ে বনানীর দিকে রওনা হয়। এর আগে ১২টা ৫৪ মিনিটে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট জায়ানের মরদেহ নিয়ে অবতরণ করে। নির্ধারিত সময়ের ১৬ মিনিট আগে হযরত শাহজালালের টারমার্ক স্পর্শ করে জায়ানের মরদেহবাহী প্লেনটি।
বিমানবন্দরে শেখ ফজলুল করিম সেলিম জায়ানের মরদেহ গ্রহণ করেন। এসময় পরিবারের সদস্য, স্বজন ও দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন>> জায়ানকে শেষবার দেখতে শেখ সেলিমের বাসায় প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৯
আরএম/টিএ