মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ধসে পড়া ওই ভবনের সামনে মোমবাতি জ্বালিয়ে ও অস্থায়ী বেদিতে ফুল দিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করে নিহত ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এসময় নিহতের সংখ্যা অনুযায়ী মোট হাজারেরও বেশি মোমবাতি প্রজ্বলন করা হলে নিহত ও নিখোঁজ শ্রমিকদের স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে পরে রানা প্লাজা এলাকার আকাশ-বাতাস।
মোমবাতি প্রজ্বলন করতে আসা শ্রমিক সংগঠনের নেতা ও শ্রমিকরা দাবি করেন, রানা প্লাজার জমিটি শ্রমিকদের পুনর্বাসনের জন্য ব্যবহার করতে দিতে হবে।
তারা আরও দাবি করেন, তাদের আজীবন চিকিৎসা দেওয়া, ঘটনার দিনটিকে শোক দিবস ঘোষণা, হতাহত ও নিখোঁজ পরিবারের শিশুদের লেখাপড়া নিশ্চিত, দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি, আসামিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, আহত উদ্ধারকর্মীদের চিকিৎসা, স্থায়ী স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ, হতাহত পরিবারের চিকিৎসা ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
বাংলাদেশে সময়: ১৯৫৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১৯
জিপি